স্তনের আকারে পরিবর্তন চাই? একটা অপারেশনেই মিলবে পছন্দের সাইজ! গোপনাঙ্গের বৃদ্ধি পছন্দ নয়? অপারেশন করিয়ে পালটে নেওয়া যাবে। এমন বিজ্ঞাপন বহু দেখা যায়। সমাজের একটি অংশ ‘ব্রেস্ট ইমপ্ল্যান্ট’ বা ‘এনলার্জ’ করার এই পদ্ধতিতে সামিলও হয়। কিন্তু, কৃত্রিম বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় চামড়া কোথা থেকে আসে?
‘গরিবদের চামড়া বিক্রি করে’। বিস্ফোরক দাবি ইয়ুথ কি আওয়াজ ওয়েবসাইটের এক প্রতিবেদনে। চাঞ্চল্যকর রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, গরিব নেপালি মহিলাদের প্রতারণা করে এই চামড়া বিক্রিতে বাধ্য করা হয়। আরও অভিযোগ, কসমেটিকের বাজারে এই চামড়া বিক্রি করা হয় ১০ হাজার টাকা প্রতি ১৩০ স্কোয়ার সেন্টিমিটার বা প্রতি ২০ বর্গ ইঞ্চি। চাঞ্চল্যকর এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পরই নরেচড়ে বসেছে নেপাল সরকার। দেশের নারী, শিশু ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী কুমার খাদকা জানিয়েছেন, ‘এই খবর শুনে আমরা স্তম্ভিত। সরকার এর তদন্ত করবে এবং দোষীদের শাস্তি দেবে।’
নেপালে নারী ও শিশু পাচার এবং দেহব্যবসার খবর প্রায়ই শিরোনামে থাকে। কিন্তু, এই প্রথম চামড়া পাচারের অভিযোগ উঠেছে। ওই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে জানানো হয়েছে, নেপাল থেকে যুবতী, মহিলাদের পাচার করা হয় ভারতের শহরগুলিতে। সেখানে যৌনপল্লিতে তাঁদের বিক্রি করে দেওয়া হয়। এরপর কয়েক বছর পর ড্রাগ দিয়ে বেহুঁশ অস্ত্রোপচারের পর তাঁদের চামড়া বের করা হয়। যা পাঠানো হয় ভারতের বিভিন্ন ল্যাবে। সেখানে সেই চামড়ার প্রক্রিয়াকরণের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ পাশ্চাত্যের বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়। সেখানেই কসমেটিক সার্জারির কাজে ব্যবহৃত হয় ওই চামড়া।
‘গরিবদের চামড়া বিক্রি করে’। বিস্ফোরক দাবি ইয়ুথ কি আওয়াজ ওয়েবসাইটের এক প্রতিবেদনে। চাঞ্চল্যকর রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, গরিব নেপালি মহিলাদের প্রতারণা করে এই চামড়া বিক্রিতে বাধ্য করা হয়। আরও অভিযোগ, কসমেটিকের বাজারে এই চামড়া বিক্রি করা হয় ১০ হাজার টাকা প্রতি ১৩০ স্কোয়ার সেন্টিমিটার বা প্রতি ২০ বর্গ ইঞ্চি। চাঞ্চল্যকর এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পরই নরেচড়ে বসেছে নেপাল সরকার। দেশের নারী, শিশু ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী কুমার খাদকা জানিয়েছেন, ‘এই খবর শুনে আমরা স্তম্ভিত। সরকার এর তদন্ত করবে এবং দোষীদের শাস্তি দেবে।’
নেপালে নারী ও শিশু পাচার এবং দেহব্যবসার খবর প্রায়ই শিরোনামে থাকে। কিন্তু, এই প্রথম চামড়া পাচারের অভিযোগ উঠেছে। ওই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে জানানো হয়েছে, নেপাল থেকে যুবতী, মহিলাদের পাচার করা হয় ভারতের শহরগুলিতে। সেখানে যৌনপল্লিতে তাঁদের বিক্রি করে দেওয়া হয়। এরপর কয়েক বছর পর ড্রাগ দিয়ে বেহুঁশ অস্ত্রোপচারের পর তাঁদের চামড়া বের করা হয়। যা পাঠানো হয় ভারতের বিভিন্ন ল্যাবে। সেখানে সেই চামড়ার প্রক্রিয়াকরণের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ পাশ্চাত্যের বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়। সেখানেই কসমেটিক সার্জারির কাজে ব্যবহৃত হয় ওই চামড়া।
EmoticonEmoticon